Scientists also fled in fear of what is in the deepest hole in the world

Scientists also fled in fear of what is in the deepest hole in the world

 

পৃথিবীর গভীরতম গর্তে কি আছে বিজ্ঞানীরাও ভয়ে পালিয়েছিল

বন্ধুরা আমরা সারাক্ষণ কিছু না কিছু ভেবেই চলেছি। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন। আমাদের এই পৃথিবীর অভ্যন্তরে অর্থাৎ মাটির গভীরে কি আছে। মাটির সেই গভীরতা পর্যন্ত গর্ত থেকে কি  বাড়তে পারে। তা কি ভেবেছেন। আসলে প্রশ্ন একটাই যে। পৃথিবীর একদম কেন্দ্র পর্যন্ত গর্ত করা কি সম্ভব।না সম্ভব নয় আসলেই গর্ত খোঁড়ার কাজ যতটা সহজ মনে হচ্ছে ঠিক ততটাই কঠিন। তাই এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে এমন কোন গর্ত করা যায় নি। যেখান থেকে জানা যাবে নিচে কি আছে আর । এরকম কোন গর্ত বাস্তবে করা সম্ভব নয়। এর জন্য অনেকেই চেষ্টা করেছেন কিন্তু কেউ সফল হননি। তবে এর ফলে বহু তথ্য পাওয়া গেছে। যা শুনলে আপনি অবাক হতে বাধ্য হবেন। তাই আজ আমাদের পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম গর্ত সম্পর্কে তথ্য।

আমরা যখন গভীরতম গর্তের কথা আলোচনা করছি তখন জানিয়ে রাখি কিছু গর্ত সৃষ্টি হয়েছে প্রকৃতির খেয়ালে এবং কিছু মানুষের হাতে এর মধ্যে সবথেকে গভীরতম গর্ত টি পোলা পেনিনসুলা তে অবস্থিত এটি মানুষের হাতে সৃষ্ট সমুদ্র বন্দরে সবথেকে গভীরতম পয়েন্ট এর থেকেও বেশি গভীর আমরা সকলেই জানি যে সমুদ্রে অনেক গভীরে থাকে এবং সমুদ্রের নিচে মানুষের খুজেঁ পাওয়া গভীরতম স্থান হল প্রশান্ত মহাসাগরের,মারিয়ানা খাত এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 10 হাজার 994 মিটার  নিচে অবস্থিত। পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম গর্ত টি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে 12262 মিটার নিচে অবস্থিত। এর নাম | পলাশ সুপারডিপ বোরহোল |আগস্ট মাসের তথ্য অনুযায়ী এটি পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম মনুষ্য সৃষ্ট |কৃত্রিম গর্ত স্বাভাবিকভাবেই এটি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে জায়গা করে নিয়েছে |


এই সেন্টিমিটার এই প্রোজেক্টের কর্মকর্তাদের লক্ষ্য ছিল 15 হাজার মিটার গভীরতা পর্যন্ত যাওয়া কিন্তু 12262 মিটার গভীরতা পৌঁছানোর পর অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রার সম্মুখীন হতে হয় |100 ডিগ্রি সেলসিয়াসের বলে অনুভূত হয়,180 ডিগ্রি সেলসিয়াস তারপর কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়,বিজ্ঞানীরা স্বীকার করেছেন যে এত গভীর গর্ত তৈরি করা একেবারেই সহজ কাজ নয়, এখন প্রশ্ন হচ্ছে এত বছর ধরে এত গভীর গর্ত খুঁড়তে খুঁড়তে বিজ্ঞানীরা কি কি জানতে পেরেছেন, এর মধ্যে কি কোন রহস্য উন্মোচিত হলো, এটা শুনতে কেমন রোমাঞ্চকর লাগছে ,বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন এই গর্তে খুঁড়তে গিয়ে তারা তিনটা জিনিসের সন্ধান পেয়েছেন, প্রথমে তারা পেয়েছেন প্রচুর জল, চাই জল সম্পর্কে বলতে গিয়ে তারা জানিয়েছেন এখানে পাথরের উপর মজুদ পদার্থের কথা,যা হাইড্রোজেন অক্সিজেন কে জলে রূপান্তরিত হতে বাধ্য করে, আর আমরা তো সকলেই জানি যে,

হাইড্রোজেন অক্সিজেন তৈরি মিশ্রণে জল  হয় ।

প্রচুর জল জল সম্পর্কে বলতে গিয়ে তারা জানিয়েছেন এখানে পাথরের রূপে মজুদ পদার্থের কথা যা হাইড্রোজেন অক্সিজেন কে জলে রূপান্তরিত হতে, বাধ্য করে আর আমরা তো সকলেই জানি যে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের মিশ্রণে জল তৈরি হইয়, এরপর তারা বলেছেন সুক্ষ জীবদের কথা ,

যার,অস্তিত্ব 6700 মিটার গভীরে খুঁজে পাওয়া গেছে, আর বিজ্ঞানীদের বক্তব্য অনুযায়ী এর মধ্যে সবথেকে অদ্ভুত জিনিস,এত গভীরে প্রাণের অস্তিত্ব থাকা সাধারণত সম্ভব নয়, তাই সুখ জিনের উপস্থিতি বিজ্ঞানীদের ভাবিয়ে তুলেছে, এর একটা কারণ অবশ্যই উষ্ণতা কারণ মাটির যত গভীরে যাওয়া যায়, উষ্ণতা ততই বাড়তে থাকে আর অত্যধিক উষ্ণতায় কোন জীবের পক্ষে বেঁচে থাকা সম্ভব নয় ।


কিন্তু বিজ্ঞানীদের ধারণা সম্পূর্ণ ভুল বলে প্রমাণিত হয়, কারণ অধিক উষ্ণতা ও গভীরতা তেও বিজ্ঞানীরা বহু মাইক্রোম্যাক্স সন্ধান পান, এই সমস্ত মাইক্রো কিন্তু জলে নয় গর্তের মধ্যে পাথরে পাওয়া গেছে, এই পাথরগুলো কোটি কোটি বছরের পুরোনো 3 নম্বরটি হলো উষ্ণতা, এই গর্তের মধ্যে তারা অত্যাধিক উষ্ণতার সম্মুখীন হন ,জার্মান প্রায় 180 ডিগ্রি সেলসিয়াস পৃথিবীর কেন্দ্রের কাছাকাছি পৌঁছানো ছিল বিজ্ঞানীদের উদ্দেশ্য। কিন্তু এত বছর ধরে খুনন করার পর, পৃথিবীর মাত্র ১২২২৬ ফুট শূন্য দশমিক 2 শতাংশ পৌঁছানো সম্ভব হয়, আর একটি অপ্রত্যাশিত জিনিস হল গ্যাস।

বিজ্ঞানীরা গর্তের মধ্যে গ্যাসের উপস্থিতির কথা চিন্তা করেননি, কিন্তু গর্তের মধ্যে হিলিয়াম হাইড্রোজেন নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড এর সন্ধান পাওয়া যায় , এছাড়াও এর মধ্যে আরও বিচিত্র জিনিসের সন্ধান পাওয়া যায় ।



 কিন্তু হঠাৎই গর্তটি বন্ধ করে দেয়া হয়, বন্ধ করার পিছনে অনেক কারণের কথা জানা গেছে, যার মধ্যে অন্যতম কারণ হলো অত্যাধিক উষ্ণতা, এর মধ্যে কাজ করা বিজ্ঞানীদের বিপদজনক বলে মনে হয়েছিল, দ্বিতীয় কারণ হলো পাথরের যত গভীরে যাওয়া হচ্ছিল পাথরের ঘনত্ব আর ততবার  উষ্ণতা বাড়ে, ফলে ড্রিল করার কাজটি অত্যন্ত সুবিধাজনক হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য ছিল 15 কিলোমিটার তাই তারা ভেবে নিয়েছে, এত গভীরতা ড্রিল করতে গেলে উষ্ণতা হবে প্রায় 350 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায়,এতে কোন কাজ করবে না, 


তাই 2006 সালে এই প্রজেক্টটি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়া হয়, এর সাথে রেলিং এর জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত উপকরণ গুলো কেউ নষ্ট করে দেয়া হয়, আর এই সাইটটিকে 2008 সালে পুরোপুরি সিল করে দেয়া হয়, আপনাদের জানিয়ে রাখি পৃথিবীর সবথেকে গভীরতম অঞ্চলে পৌঁছানোর চেষ্টা এখনো পর্যন্ত বহু দেশি করেছে যার মধ্যে।আমেরিকা জার্মানি ও রাশিয়া নাম রয়েছে। 15 কিলোমিটার পর্যন্ত খনন করার এই উদ্দেশ্য কোনদিন সফল হবেনা, কিন্তু যতদূর সম্ভব হয়েছে ততদূর পর্যন্ত ঘুরে এই সমস্ত দেশ গুলো বহু রহস্যের সন্ধান পেয়েছে, যা অনেকেই জানেন না ।



কোলা সুপারডিপ বোরহোল এর একটি আশ্চর্যজনক তথ্য হলো, এটি বন্ধ করতে অনেক শক্তি প্রয়োগ করতে হয়েছিল, এই জায়গাটি এখন পুরোপুরি ভাবে বন্ধ। এখন কোন ব্যক্তি এখানে প্রবেশ করতে পারে না, বন্ধ করার সাথে সাথে এটি সম্পূর্ণভাবে সিল করে দেয়া হয়। যাতে অন্য কেউ এই প্রজেক্টটি পুনরায় শুরু করতে না পারেন। বন্ধুরা এখনো পর্যন্ত আপনারা সুপারডিপ বোরহোল সম্পর্কে কতটা জানতে পারলেন যতটা সরকার জনতাকে জানিয়েছে। কিন্তু এর পেছনে আলাদা রহস্য রয়েছে। বিজ্ঞানী প্রজেক্ট বন্ধ করার পিছনে যে কারণ দেখিয়েছেন তা হলো অত্যধিক উষ্ণতা। কিন্তু এই প্রজেক্টটি বন্ধ করার পিছনে আরো কিছু কারণ আছে, যা সাধারণ মানুষকে জানতে দেওয়া হয়নি বহু মানুষের কথা অনুযায়ী এত গভীর গর্ত খুঁড়তে খুঁড়তে বিজ্ঞানীরা 


নরকের সন্ধান পান,সেখান থেকে মানুষের আর্তনাদ ভয়ঙ্কর আওয়াজ পাওয়া যায়।বৈজ্ঞানিকরা এ কারনে ভয় পেয়ে পদ্ধতি বন্ধ করে দেন বলেই তাদের ধারণা, তারা ভেবেছিলেন গর্তটি হয়তো শেষ পর্যন্ত নরকের গিয়ে পৌঁছবে, রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা সুপারডিপ বোরহোল খননের সময় ড্রিলিং মেশিন এর সঙ্গে মাইক্রোফোন যুক্ত করে রেখেছিলেন, যাতে পৃথিবীর অভ্যন্তর সম্পর্কে একটা ধারণা পাওয়া যায়।কিন্তু তারা সম্মুখিন হন ভয়ঙ্কর অদ্ভুত কিছু চিৎকার ও আর্তনাদ, যাকে সাউন্ড অফ হেল নরকের আওয়াজ বলা হয় তাদের ধারণা অনুযায়ী এই আওয়াজ পাতালের অভ্যন্তরে অবস্থিত ।নরকের আওয়াজ মানুষ জানোয়ার ও রাক্ষসের আওয়াজ এই অদ্ভুত আওয়াজ থেকে মনে হয়,কেউ যেন মানুষের উপর অত্যাচার করছে ।


কিন্তু বেশিরভাগ বিজ্ঞানী  অতিপ্রাকৃতিক তথ্যকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের মতে পৃথিবীর অভ্যন্তরে লাভাস্রোত চলাচলের জন্য। এই আমার সৃষ্টি হয়েছে কারণ বাইরে থেকে পৃথিবী কে শান্ত দেখতে হলেও পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ একেবারে শান্ত নয় । পৃথিবীর অভ্যন্তরের সর্বক্ষণ লাভাস্রোত ক্ষরণ হচ্ছে ।পারে এটা তারই আওয়াজ। কিন্তু খুব সহজে এই যুক্তি মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। কারণ ওই যে ক'টি শুনলে মনে হয় না ওটা প্লেট চলাচল স্রোতের কারণে হচ্ছে বরং কিছু মানুষকে এক জায়গায় বন্দি করে রেখে অমানবিক অত্যাচার করলে যে আওয়াজ বেরোয়। সম্ভব এটা ঠিক তারই মত দৈত্যাকার কোন প্রাণীর অদ্ভুত হাসি এবং মানুষের আর্তনাদ শোনা যায়। আসুন আপনাদের আসল সেই ভয়ঙ্কর আওয়াজ


আজ এই গর্ত বন্ধ হওয়ার পেছনের সঠিক কারণটা কেউ জানেন না. তবে বেশিরভাগ মানুষই নরক সম্পর্কিত তথ্য থেকেই বিশ্বাস করেন, কিন্তু আপনার কাছে কোন তথ্যটি সবথেকে বেশি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হয়েছে, কমেন্ট করে আমাকে জানান আমি আপনার মতামত জানতে নিসনি আগ্রহী ।






0 Comments: